Deprecated: str_replace(): Passing null to parameter #3 ($subject) of type array|string is deprecated in /mnt/volume_sgp1_05/dikdorshon/public_html/common/config.php on line 154
মেয়ে দিশানীর কথা উঠতেই অঝোরে কাঁদলেন মিঠুন

ঢাকা,  শনিবার
২১ ডিসেম্বর ২০২৪

Advertisement
Advertisement

মেয়ে দিশানীর কথা উঠতেই অঝোরে কাঁদলেন মিঠুন

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ১৫:৩২, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

মেয়ে দিশানীর কথা উঠতেই অঝোরে কাঁদলেন মিঠুন

পশ্চিমবঙ্গের বর্ষীয়ান অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। মেয়ে দিশানী চক্রবর্তীর সঙ্গে তার রক্তের কোনো সম্পর্ক নেই। অভিনেতার দত্তক কন্যা তিনি। তবুও যেন মেয়েই তার সব। দিশানীকে কুড়িয়ে পেয়েছিলেন মিঠুন। ‘ডান্স বাংলা ডান্স’ রিয়ালিটি শো-তে মেয়েকে নিয়ে কথা বলতে গিয়েই অঝোরে কাঁদলেন ফেললেন অভিনেতা।

অনুষ্ঠানে কনকাঞ্জলি প্রসঙ্গ নিয়ে নাচ প্রদর্শন করেন এক প্রতিযোগী। হিন্দু শাস্ত্র অনুযায়ী, বিয়ের পর হাতে চাল নিয়ে তা মায়ের কাছে দিয়ে মেয়েরা বাবা-মায়ের ‘ঋণ শোধ’ করে থাকেন। বহুদিন ধরে চলে আসছে এ প্রথা। মূলত ওই নাচের মধ্যে দিয়ে বিয়ের সময় মেয়ের কষ্ট, বাবা মায়ের অসহায়ত্বই ফুটে ওঠে।

এরপরেই অভিনেতাকে শো’র অন্যতম বিচারক শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের প্রশ্ন করেন, এমজি তোমার সঙ্গে মেয়ের সম্পর্ক কেমন? আর সে কথা বলতে গিয়েই কেঁদে ফেলেন মিঠুন।

মেয়েকে বিয়ে দেওয়া ও বিদায়ের কথা মনে করে অভিনেতা বলেন, যেদিন হবে সেদিন আমি আর আমার স্ত্রী দুজনেই মারা যাব। এরপরেই চোখ দিয়ে জল গড়াতে থাকে মিঠুনের।

জানা গেছে, কলকাতার এক ডাস্টবিনের পাশে একটি কন্যাশিশু পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেন অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী। দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে শিশুটিকে উদ্ধার করেন তারা। পরে একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের দায়িত্বে রাখা হয় শিশুটিকে। সেখান থেকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসেন মিঠুন ও তার স্ত্রী যোগিতা।

নাম দেন দিশানী। পরবর্তীকে আইনি কাগজপত্রে সই করে দিশানীকে দত্তক নেন তারা। সে থেকে চক্রবর্তী পরিবারের চোখের মণি দিশানী। সকলেই প্রচণ্ড ভালোবাসেন এবং আগলে রাখেন তাকে। বিশেষ করে মিঠুন।

এদিকে ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসতেই নানান মন্তব্য করেছেন অভিনেতার ভক্তরা। একজন লিখেছেন, যত বড়ই সুপারস্টার হন না কেন? দিনশেষে তিনিও তো একজন বাবাই। সূত্র: টিভিনাইন বাংলা।

Advertisement
Advertisement

Warning: Undefined variable $sAddThis in /mnt/volume_sgp1_05/dikdorshon/public_html/details.php on line 531