Deprecated: str_replace(): Passing null to parameter #3 ($subject) of type array|string is deprecated in /mnt/volume_sgp1_05/dikdorshon/public_html/common/config.php on line 154
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিনের খাবারে রাখতে পারেন যেসব খাবার

ঢাকা,  শনিবার
২১ ডিসেম্বর ২০২৪

Advertisement
Advertisement

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিনের খাবারে রাখতে পারেন যেসব খাবার

ডেস্ক রিপোর্ট

প্রকাশিত: ০৯:৪৬, ২৬ নভেম্বর ২০২৪

ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে প্রতিদিনের খাবারে রাখতে পারেন যেসব খাবার

ক্যান্সার কোনো নির্দিষ্ট কারণে হয় না। চিকিৎসকদের ভাষায় এটি একটি ‘মাল্টি ফ্যাকেটেরিয়াল ডিজিজ’। মূলত তেল-মশলাদার খাবার, অতিরিক্ত বাইরের খাবার, অতিরিক্ত চিনি ও ময়দা খেলে ক্যান্সার হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে। শরীরের কোনো কোষের অস্বাভাবিক ও অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধিই ক্যান্সারের অন্যতম কারণ। ক্যান্সারের ঝুঁকি এড়াতে প্রতিদিনের খাবারে রাখতে পারেন কয়েকটি খাবার ।

ভিটামিন সি: ভিটামিন সি-সমৃদ্ধ কিউয়ি ফল খেতে পারেন। এই ফল প্রাকৃতিকভাবে ডিএনএ মেরামত করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন কেমোথেরাপির পর কিউয়ি ফল রোগীর শরীরে খুব ভালো কাজ করে।

মাশরুম: ক্যান্সার প্রতিরোধক খাবারের নামের তালিকায় প্রথমে যে খাবারের নামের কথা চলে আসে, তা হলো মাশরুম। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। শরীরের ক্যান্সার প্রতিরোধে সপ্তাহে দুই থেকে তিন দিন এ খাবারটি ডায়েট লিস্টে রাখতে পারেন।

কোলিনসমৃদ্ধ সবুজ শাকসবজি: ক্যান্সার প্রতিরোধে খেতে পারেন কোলিনসমৃদ্ধ সবুজ শাকসবজি। কোলিনসমৃদ্ধ সবুজ শাকসবজির মধ্যে রয়েছে ব্রকোলি, বাঁধাকপি, ফুলকপি, শর্ষে শাক, মুলা ইত্যাদি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসব শাকসবজি ক্যান্সার প্রতিরোধে দারুণ কাজ করে।

এপিজেনিন যৌগসমৃদ্ধ খাবার: যেসব খাবার এপিজেনিন যৌগসমৃদ্ধ সেসব খাবার শরীরে ক্যান্সারের বীজকে মেরে ফেলতে পারে। তাই শরীরে রক্ষাকবচ হিসেবে এপিজেনিন যৌগসমৃদ্ধ খাবার খেতে পারেন। চেরি, আঙুর, ধনেপাতা, পার্সলে পাতা, আপেলের মতো খাবারগুলোতে প্রচুর পরিমাণে এপিজেনিন যৌগ রয়েছে। চিকিৎসকরা বলছেন– এসব খাবার  স্তন ক্যান্সার, প্রস্টেট ক্যান্সার, ফুসফুস ক্যান্সার, ত্বকের ক্যান্সার ও কোলন ক্যান্সারের আশঙ্কা কমায়। কিউয়ি ফল ছাড়াও ভিটামিন সিসমৃদ্ধ যেকোনো ফল যেমন কমলালেবু, পাতিলেবু, আঙুর ডায়েটে প্রাধান্য দিন। শরীরে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে ভিটামিন সি ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়।

গ্রিন টি: শরীরের কোষগুলোর সুরক্ষার জন্য পান করতে পারেন গ্রিন টি। এতে রয়েছে ইজিসিজি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা শরীরের প্রদাহ দমন করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে পারে।

রসুন: ক্যান্সার প্রতিরোধে রসুনের বিকল্প নেই। রসুনের অ্যালিসিন নামক যৌগ বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সারের আশঙ্কা কমাতে সাহায্য করে। এটি মূলত ক্যান্সারের কোষগুলোকে ধ্বংস করতে সাহায্য করে। তাই রান্নায় রসুনের পরিমাণ বাড়িয়ে দিন। দুপুরের খাবারে এক কোয়া রসুনও রাখতে পারেন। এসব খাবার নিয়মিত খাওয়ার অভ্যাসে শরীরে সহজে ক্যান্সারের বীজ বাসা বাঁধতে পারে না। তাই ক্যান্সার প্রতিরোধে প্রতিদিন এসব খাবারে প্রাধান্য দিতে হবে।

Advertisement
Advertisement

Warning: Undefined variable $sAddThis in /mnt/volume_sgp1_05/dikdorshon/public_html/details.php on line 531